মাজহারুল ইসলামঃ র্সবাত্মক লকডাউনের ঘোষনায় শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ঘরমুখী যাত্রীদরে ঢল নামে মঙ্গলবার সকাল থকেইে। লঞ্চ বন্ধ থাকলওে স্পীডবোট, ট্রলারে হাজার হাজার যাত্রী বাড়তি ভাড়া গুনে গাদাগাদি ঠাসাঠাসি করে পারাপার হচ্ছ।ফেরিতে যাত্রীদরে চাপ সামলাতে অনকে কম যানবাহন নিয়েই ফেরি পাড়ি দিতে বাধ্যা হচ্ছেে। এতদিন বাংলাবাজার ঘাট থকেে বাড়তি ভাড়া নিয়ে যাত্রীবাহী বাস চলছে। পাশাপাশি মাইক্রোবাস, মোটরসাইকলে, ইজবিাইকসহ বভিন্নি যানবাহনে বাড়তি ভাড়া দয়িে বাড়ি ফরিছে যাত্রীরা। কোথাও দেখা যায়নি স্বাস্থ্যবিধি মানার লক্ষন। এদকিে ফেরি চলাচল সীমিত থাকায় ঘাট এলাকায় পন্যবাহী ট্ররাকের জট রয়েছে । শতাধিক কাচামালবাহী ট্রাক আটকে মালে পচন ধরছে।
জানা যায়,১৪ এপ্রলি থকেে র্সবাত্মক কঠোর লকডাউন ঘোষনা দয়িছেে সরকার। ফলে মঙ্গলবার সকাল থকেইে শিমুলিয়া বাংলাবাজার রুটে দক্ষনিাঞ্চল ও ঢাকাগামী যাত্রী ও যানবাহনরে চাপ বাড়তে থাক। শিমুলিয়া থেকে এ চাপ ঢলে রুপ নয়ে। শিমুলিয়া থেকে বাংলাবাজার ঘাটে আসা প্রতিটি ফেরি ছিল যাত্রী কানায় কানায় পরিপূর্ণ। লঞ্চ বন্ধ থাকলওে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে শিমুলিয়া ঘাট থেকে ছেড়ে আসা স্পীডবোট ও ট্রলারে পারাপার হয় শতশত যাত্রী। ঘাট এলাকায় এসে বাস, মাইক্রোবাস, ইজবিাইক, সিএনজি মোটরসাইকলেসহ বিকল্প যানবাহনে বাড়ি ফিরছে মানুষ। ঢাকা থেকে ৩ থকেে ৪ গুন ভাড়া গুনে শিমুলিয়া থেকে স্পীডবোটে ভাড়া যাত্রী প্রতি নয়ো হচ্ছে ৪ শ থকেে ৫ শ টাকা, ট্রলারে ভাড়া নয়ো হচ্ছে দড়ে শ থকেে ২শ টাকা। ঘাটে নমেে বাস, ইজবিাইক, সিএনজি, মোটরসাইকেলে বরিশালে ৫ শ থকেে ৬ শ টাকা, গোপালগঞ্জ ৫শ টাকা, খুলনা ৭ শ টাকা, মাদারীপুর ২শ টাকা,বাগরেহাট ৬শ৫০ টাকাসহ প্রতিটি যানবাহনই কয়কেগুন ভাড়া আদায় করা হচ্ছ। এদকিে উভয় ঘাটেই যানবাহনের র্দীঘ লাইন দেখা গেছে। পন্যবাহী ট্রাকগুলো উভয় ঘাটে আটকে রয়েছে বেশ কয়েকদিন ধরে।
বিআইডব্লিওটিসির বাংলাবাজার ঘাট ম্যানজোর মো: সালাহউদ্দনি বলেন , জনগনকে আমরা স্বাস্থ্যবিধি বুঝানোর চেষ্টা করছি । ফেরি চলাচল সীমতি করায় ঘাটে ট্রাকের র্দীঘ সাড়ি পড়ছে। আমরা জরুরী গাড়ি আগে পার করছ।